>
Home / Tips / ছাত্রকে বিয়ে করা সেই শিক্ষিকার ‘আ’ত্মহ’ত্যা’, জানা গেল আসল র’হস্য

ছাত্রকে বিয়ে করা সেই শিক্ষিকার ‘আ’ত্মহ’ত্যা’, জানা গেল আসল র’হস্য

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রেমের সম্পর্কের পর ছাত্রের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়া সেই কলেজ শিক্ষিকা মোছা. খায়রুন নাহার (৪০) আ’ত্মহ”ত্যা করেছেন বলে দা’বি করেছেন তার স্বামী মামুন (২২)। মাত্র ছয় মাস আগে কলেজছাত্র মামুনকে বিয়ে করেছিলেন খাইরুন নাহার।

নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার খুবজীপুর এম হক ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মোছা. খাইরুন নাহার ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন একই উপজেলার ধারাবারিষা ইউনিয়নের পাটপাড়া গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে ও নাটোর নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা সরকারি কলেজের ডিগ্রি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মামুনকে।

গত বছরের ১২ ডিসেম্বর কাজী অফিসে গিয়ে মামুনকে বিয়ে করেন তারা। গত জুলাই মাসে ঘ’টনা জানাজানি হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-স’মালোচনা হয়।

সে সময় মামুন গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, মন্তব্য কখনো গন্তব্য ঠে’কাতে পারে না। কে কি বলল, সেগুলো মাথায় না নিয়ে নিজেদের মতো সংসার গুছিয়ে নিয়ে জীবন শুরু করেছি।

নিজেদের জন্য সবার কাছে দোয়াও চেয়েছিলেন মামুন।

কিন্তু বিয়ের মাত্র ছয় মাস না যেতেই রোববার (১৪ আগস্ট) ভোরে নাটোর শহরের বালারিপাড়া এলাকার হাজী নান্নু মোল্লা ম্যানশনের চারতলার ফ্ল্যাট থেকে খায়রুন নাহারের মরদেহ উ”দ্ধার করে পু’লিশ। মামুন ও খায়রুন নাহার দম্পতি ওই বাসায় ভাড়া থাকতেন।

প্রতিবেশীরা জানান, রাত তিনটার দিকে মামুন প্রতিবেশীদের বাসায় গিয়ে দাবি করেন, তার স্ত্রী খায়রুন নাহার গ’লায় ফাঁ”স দিয়ে আ’ত্মহ’ত্যা করেছেন। প্রতিবেশীরা তার ঘরে গিয়ে দেখতে পান খায়রুন নাহরের নি’থর দে’হ ঘরের মেঝেতে শোয়ানো। এতে স’ন্দেহ হলে মামুনকে আ’টকে রেখে পু’লিশে খবর দেন তারা।

নাটোর থা’নার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাছিম আহম্মেদ ঘ’টনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এটি হ’ত্যা নাকি আ’ত্মহ’ত্যা এ ব্যাপারে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। জি’জ্ঞাসাবাদের জন্য মামুনকে হে’ফাজতে নেওয়া হয়েছে।

আরো পড়ুন : বাংলাদেশি কর্মী নেবে দক্ষিণ কোরিয়া, বেতন প্রায় সোয়া লাখ

About admin

Check Also

৩৯৭ জনকে চাকরি দেবে গণযোগাযোগ অধিদপ্তর আবেদন করুন এখনই

জার্নাল ডেস্ক গণযোগাযোগ অধিদপ্তরে ১৬টি পদে ৩৯৭ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ২৫ আগস্ট …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *